লেখক সাব্বির ইসলামের পিচ্চি হ্যাকার গার্লফ্রেন্ড গল্প।পর্বঃ ৬

 পিচ্চি হ্যাকার গার্লফ্রেন্ড 


পর্বঃ ৬


লেখকঃ Sabbir Islam (কিউট পিচ্চি)

,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,, 

,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,


°°°°°°°°°°°°{ পঞ্চম পর্বের পর থেকে }°°°°°°°°°°°°°

  


তখন সাব্বির লেপটপ বন্ধ করে ফেললো তখন হঠাৎ ফোন কেটে যায় সুমন এর... আর তখনি সামিয়া কল দেয় আর বললো। 


সামিয়াঃ একবার না করার পরও কেন আবার Darkweb গেছো কোন সাহসে গেছো।


তখন সাব্বির বললো। 


সাব্বিরঃ কেন আমি গেলে তোমার কি । 


সামিয়াঃ আমার অনেক কিছু শেষ বারের মতো না করলাম ভুলেও আর Darkweb এ যাবে না আর এমন করবে না খুব খারাপ হবে বলে দিলাম । 


সাব্বিরঃ আমি একশো বার যাবো দেখি তুই কি করিস। 


সামিয়াঃ আমার মাথা গরম করাবে না বলে দিলাম তাহলে কিন্তু তোর চোদ্দগুষ্টির সহ খুব খারাপ অবস্থা করবো । 


সাব্বিরঃ কি তুই আমার গুষ্টিকে নিয়ে বললি। দেখি তুই কি করতে পারিস আমার। কি জানি বললি আমি Darkweb এ যাবো না । তোর বাপের ক্ষমতা থাকলে আটকিয়ে দেখাস। আর দেখ আমি কি করতে পারি তোর । আমি তোকে এক সাপ্তাহের মধ্যে জেলে নিয়ে যাবো। 


সামিয়াঃ দেখ বাপ কে নিয়ে একদম কথা বলবি না বলে দিলাম। 


সাব্বিরঃ একশো বার বলবো। 


সামিয়াঃ ঠিক আছে আমি দেখি তুই কি করে আমায় জেলে নিস আর তুই দেখ আমি কি করি তোর। 


এইবলে ফোন কেটে দিলো তখন নিরব বললো। 


নিরবঃ কি উল্টো পাল্টা কথা বললি বলতো। হ্যাকার এর সাথে কি তুই কখনো পারবি এই মেয়ে সাধারন কোনো হ্যাকার না। 


সাব্বিরঃ তো আমি কি করবো আমার গুষ্টি কে নিয়ে গালি দিছে আমি কি বসে থাকবো। 


নিরবঃ তা ঠিক কিন্তু এখন কি করবি। 


সাব্বিরঃ আমি যখন Darkweb গ্রুপে গিয়েছিলাম তখন একটা ছেলের সাথে কথা হয়েছে আমার সে আমায় তার ভাই বানিয়েছে । আর বলছে সে নাকি একটা ভাইরাস তৌড়ি করছে যা দিয়ে সব হ্যাক করতে পারে সেটা খুবি ভয়ংকর ভাইরাস আরো একটা ভাইরাস বানিয়েছে সে নাকি। বলছে আমায় যেতে কিন্তু আমি আর যেতে পারি নাই আর কথাও হয় নাই আমার ফোন ছিলো না তাই । তারপর তার সাথে আর কথা হয়নি আমার ফোন নাই বলে ফোন নাম্বার একটা ডাইরিতে লিখে রাখছি ছেলেটার বয়স একদম কম তার বাবা মা কেউ নেই তার একজন চাচার কাছে বড় হয়েছে সুমন যেহেতু হ্যাকার নিয়ে বুঝে আর আমিও কিছুটা বুঝতে পারি তাহলে সেই ছেলে কে নিয়ে কিছু করা যাবে আর তুই তো আছিস সাথে থেকে হেল্প করবি এই মেয়ে কে আমি দেখে নিবো। 


নিরবঃ ঠিক আছে তাহলে এখন কি করবি। 


সাব্বিরঃ দাড়া ডাইরি নিয়ে আসছি তারপর কল দিচ্ছি সেই ছেলে কে। 


নিরবঃ ঠিক আছে। 


তারপর সাব্বির গিয়ে একটা ডাইরি নিয়ে আসে আর তখন সেখান থেকে ফোন নাম্বার নিয়ে ছেলেটা কে কল দেয় কিছু খন রিং হওয়ার পর ফোনটা রিসিভ করে তখন সাব্বির বলে। 


সাব্বিরঃ কেমন আছো জনি.. আমি সাব্বির। 


ওহ সেই ছেলের নাম হচ্ছে জনি। তখন ছেলেটা বললো। 


জনিঃ ভালো আছি ভাই আপনি কেমন আছেন। 


সাব্বিরঃ ভালে আছি তোমার একটা হেল্প লাগবে। 


জনিঃ কি হেল্প করবো ভাই বলো । 


সাব্বিরঃ হ্যাক,,,,,,,,,,,,।


এতটুকু বলার পর তখনি জনি কথা থামিয়ে দিয়ে বললো। 


জানিঃ দাড়াও দাড়াও আর বলো না তোমার ফোন মনে হয় হ্যাক করা কেউ আমায় হ্যাক করতে চাইছে আর লোকেশন ট্র্যাকিং করছে তুমি একটা কাজ করো এখনি সোজা আমার বাসায় চলে আসো তারপর কথা হবে । 


সাব্বিরঃ কিন্তু আমি তো তোমার বাসা চিনি না। 


জনিঃ ইস এখন ঠিকানাও দিতে পারবো না হ্যাকার শুনে ফেলবে একটা কাজ করো তোমাদের মোড়ে একটা রেস্টুরেন্ট আছে না সেখানে চলে আসো এখনি   


সাব্বিরঃ ঠিক আছে কিন্তু তুমি এখানে কি করে আসলে। 


জনিঃ এত কিছু বলা যাবে না ফোনে সেখানে আসো আর ফোন বন্ধ করে রাখো অন্য কারো ফোন নিয়ে কল দাও আর আসো। 


সাব্বিরঃ ঠিক আছে আসছি এখনি। 


তখনি ফোনটা কেটে দিলো আর তখন নিরব বললো। 


নিরবঃ তাহলে এখন কি সেখানে যাবি। 


সাব্বিরঃ হুম এখনি যাবো চল তর ল্যাপটপ নিয়ে সাথেচল। 


নিরবঃ ঠিক আছে সে নাহয় যাচ্ছি কিন্তু জনি তো বললো সেখানে গিয়ে অন্য ফোন থেকে কল দিতে ফোন পাবি কই।


সাব্বিরঃ আরে সেখানে অনেক পরিচিত মানুষ আছে তাদের ফোন নিয়ে কল দিবো চল। 


নিরবঃ ফোন বন্ধ করছিস। 


সাব্বিরঃ সমস্যা নেই Ariplane mode করা আছে চল। 


নিরবঃ ঠিক আছে চল। 


তারপর সাব্বির আর নিরব রুম থেকে রের হয়ে গেলো তখনি সাব্বির এর আম্মু বললো। 


সাব্বির এর আম্মুঃ কই যাস বাবা। 


সাব্বিরঃ একটা বন্ধুর সাথে দেখা করতে যাচ্ছি আম্মু খুব তারাতাড়ি চলে আসবো। 


সাব্বিরের আম্মুঃ ঠিক আছে বাবা তারাতাড়ি চলে আসিস। 


তারপর নিরব আর সাব্বির দুজনেই বাসা থেকে বেরিয়ে চলে আসলো মোড়ে সেখানে গিয়ে একজন লোক এর কাছ থেকে ফোন নিয়ে জনি কে কল দিলো তারপর কিছুখন পর জনি আসলো তখন জনি সেই হোটেলে VIP রুমে গেলো সাব্বির কে আর নিরব কে নিয়ে তারপর যাওয়ার পর কফি আনতে বললো সেখান এর লোক কে কফি দিয়ে যাওয়ার পর লোকটা কে বললো এখানে যাতে আর কেউ না আসে তখন লোকটা চলে গেলো তখন সাব্বির বললো। 

।।


সাব্বিরঃ এখন বলো তুমি এখানে কবে আসলে। 


জনিঃ একমাস হলো আসছি চাচা কে নিয়ে সাথে। আচ্ছা তখন কি জানি বললে এখন বলো। 


সাব্বিরঃ আমার সাথে একটা মেয়ের কথা হয়েছে সে হ্যাকার আমার কিছু হ্যাক করে নিয়েছে আজ তার সাথে চ্যালেঞ্জ করছি তাকে জেলে নিবো আমার পুরো গুষ্টি কে গালি দিছে তাই । এখন তোমার হেল্প লাগবে সেই মেয়ে কে খুঁজে বের করতে। 


জনিঃ আমি তো হেল্প করবোই বড় ভাই এর হেল্প করবো না তো কার করবো কিন্তু ভাই তুমি তো বেশি বুঝো নাহ... আরোদুজন লাগবে মোট পাচজন লাগবে এই হ্যাক করতে গেলে। 


সাব্বিরঃ আমরা তিন জন তো এখন আছি আরেকজন আছে নাম সুমন আর আমার আরেক বন্ধু আছে তানিম। 


জনিঃ তাহলে হবে সমস্যা নেই দেখি তো তোমার ফোন কে হ্যাক করছে। 


সাব্বিরঃ এই নাও। 


তখন সাব্বির তার ফোন দিয়ে দিলো তখন জনি তার ল্যাপটপ নিয়ে ফোনে কি যানি করলো কিছুখন পর জনি অবাক হয়ে বললো। 


জনিঃ এটা কি করে সম্ভব। 


তখন সাব্বির বললো


সাব্বিরঃ কোনটা কি হয়েছে ভাই।


জনিঃ তুমি যানো না তুমি এখন কতটা বিপদে আছো বলতে গেলে তুমি এখন মাঝ সমুদ্রে সাতার কাটছো সামনে ভয়ংকর ঝড়ের সামনে । 


সাব্বিরঃ আমি ঠিক বুঝতে পারছি না তোমার কথা।


জনিঃ তুমি কি মনে করছো তোমার পিছনে একজন হ্যাকার পড়ে আছে। 


সাব্বিরঃ হুম আমি তো তাই জানি একজন। 


জনিঃ তাহলে সেটা ভুল যানো তোমার পিছনে তিনজন হ্যাকার তারা শুধু হ্যাকার না এক-এক ভয়ংকর হ্যাকার পুরো পৃথিবীতে চ্যালেঞ্জ করতে পারবে। 


সাব্বির আর নিরব দুজনেই অবাক হয়ে গেছে এটা শুনে তখন নিরব বললো। 


নিরবঃ কি বলছো ভাই কিন্তু এরা সাব্বির এর পিছনে কেন লাগবে। 


জনিঃ তার কারণ অবশ্যই যেকোনো আছে। 


সাব্বিরঃ আমি বুঝতে পারছি না আমার পিছনে তিনজন হ্যাকার কেন লাগবে আচ্ছা সেই তিনজন কে বলো তো। 


জনিঃ একজন হচ্ছে,,, Pink girls hacker group,,আরেক জন হচ্ছে,,, Back girls hacker.. 

আরেক জন হচ্ছে,,Junior Girls hacker,,,।


,,,,,

আচ্ছা আপনারা কি বলতে পারবেন এখন কে হবে সাব্বির এর গালফ্রেন্ড এই তি


নটা হ্যাকার থেকে,,,,।


দেখি কমেন্ট করে বলেন তো কে হতে পারে। 


বানান গুলো ভুল হলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন। 


চলবে,,,,,,।

নবীনতর পূর্বতন

যোগাযোগ ফর্ম